পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের জন্য শুরু হচ্ছে আধুনিক সুবিধা সম্বলিত ঘাঁটি বানৌজা শের-ই-বাংলা'র কার্যক্রম। আজ দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গনভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ ঘাঁটির কমিশনিং (উদ্বোধন)করবেন। এসময় ৪ টি পেট্রোল ক্রাফট স্কোয়াড্রোন ও ৪ টি যুদ্ধ জাহাজের কমিশনিং করা হবে। ইতিমধ্যে বানৌজা শের-ই-বাংলা কর্তৃপক্ষ শেষ করেছে কমিশনিংয়ের সকল কার্যক্রম।
খুলনা শীপইয়ার্ড লিমিটেড নির্মিত পেট্রোল ক্রাফট স্কোয়াড্রোন গুলো হলো শহীদ দৌলত, শহীদ ফরিদ, শহীদ মহিব্বুল্লাহ, শহীদ আখতার উদ্দিন। আর ৪ টি ল্যান্ডিং ক্রাফট ইউটিলিটি (এলসিইউ) হলো বানৌজা ডলফিন, তিমি, টুনা ও পেঙ্গুইন। প্রধানমন্ত্রীর কমিশনিংয়ের পর এসব জাহাজ আনুষ্ঠানিকভাবে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু করবে। নৌ-বহরে এসব জাহাজ অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে দক্ষিনাঞ্চলের সমুদ্র ও উপকূলীয় এলাকার সুরক্ষা আরও সুদৃঢ় হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটির নাম ফলক উন্মোচন করেন।