ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।
লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।
পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।
হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।
সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।
উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।
লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।
পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।
হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।
সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।
উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মো. গফুর মিয়া। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ভর্তি কার্যক্রম শেষ করে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে যাবেন তিনি। লিফটের সামনে লম্বা সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন। সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন আরও অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা।
লিফট নিচ থেকে উপরে গিয়ে আবার ফিরে আসতে সময় লেগে গেল প্রায় পাঁচ মিনিট। এরপর নিচে এসে দরজা খুলতেই হুড়োহুড়ি করে ভেতরে উঠতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন সবাই। এক পর্যায়ে লিফটটি পূর্ণ হয়ে গেল। গফুর মিয়া ও তার স্বজনরা উঠতে পারল না। জ্বরে কাবু গফুর মিয়া বসে পড়ল হাসপাতালের মেঝেতে।
পাঁচ মিনিট পর আবারও লিফট নিচে আসল। এবার জায়গা হলো গফুর মিয়ার।
হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীকেই লিফটে ওঠার এমন ‘অকারণ যুদ্ধে’ জয়ী হয়ে ডাক্তারের কাছে কিংবা ওয়ার্ডে যেতে হয় বলে জানা গেছে।
সোমবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান করে লিফটে ওঠার জন্য রোগী ও স্বজনদের কষ্ট করার নানা চিত্র দেখতে পায় ঢাকা পোস্ট।
উপস্থিত রোগীরা বলছেন, লিফটের এ ভোগান্তি এখানকার নিয়মিত চিত্র। অথচ এই হাসপাতালে বড় বড় ৫টি লিফট আছে। কর্তৃপক্ষ এটা দেখেও না দেখার ভান করে আছে।